২০১৪ র পর ডুরাণ্ড ফাইনালে মহামেডান

সাইফ
যুবভারতীতে পঁচিশ হাজার দর্শক তখন সবে নড়ে চড়ে বসেছে। ম্যাচের বয়স সবে ১৯ সেকেন্ড। ডিফেন্সের জড়তা কাটেনি। বেঙ্গালুরু ইউনাইটেডের ডানদিক থেকে বল ভেসে এল। গোল করে গেলেন পেড্রো মাঞ্জি। গোল খেয়ে দ্বিগুণ উৎসাহে আক্রমণে মহামেডান। ৯ মিনিটে গ্যালারিকে ভাসিয়ে অনবদ্য গোল মার্কাস জোসেফের। তিন চার জনকে হেলায়া মাটি ধরিয়ে গোল।
আটত্রিশ মিনিটে আবার দুলে উঠল গ্যালারি। আজহারের ফলস ধরে সেই মার্কাস আউট স্টেপে বল রাখলেন বক্সের বাম দিকে। জালে দুরন্ত বল জড়ালেন ফয়জল।
মাঝ মাঠে যথারীতি অনবদ্য নিকোলা, প্রান্ত বদলে দুই উইং ফয়জল আর ফাইয়াজ দারুন খেললেন।
দ্বিতীয়ার্ধের ৭৯ মিনিটে কর্নার থেকে গোল শোধ বেঙ্গালুরুর। গোল করলেন কিংশুক দেবনাথ।
প্রথমার্ধ শেষ ২-২ গোলে। তবে হাত দিয়ে গোল করতে গিয়ে দুটো হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড দেখলেন পেড্রো মাঞ্জি।
এক্সট্রা টাইমে মহামেডানের আধিপত্য অব্যাহত।একস্ট্রা টাইমের প্রথমার্ধে সেই মার্কাসের বাড়ানো বল ধরে অনবদ্য গোল পরবর্তীতে নামা ব্র্যান্ডনের।
দ্বিতীয়ার্ধে এক ডিফেন্ডার রভানানের হাতে বল লাগায় পেনাল্টি পায় সাদাকালো। গোলে বল রাখতে ভুললেন না নিকোলা।
ডুরাণ্ড ফাইনালে সাদাকালো